ইন্টারন্যাশনালি কাজ করতে গেলে সবার আগে যে রিকোয়ারমেন্ট আপনার দরকার হবে সেটা হলো ইংরেজিতে লিখতে পাড়ার দক্ষতা। সেটা ছাড়া আসলে মারকেটপ্লেসে টিকে থাকার কোন সুযোগ’ই নেই। এ ব্যপারটায় সবাইকেই একটু সচেতন হওয়া দরকার এবং অনবরত ইংরেজি প্র্যাকটিস করা দরকার।
অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় কাছাকাছি উচ্চারনের অনেক শব্দকেই অনেকেই ভুল বানানে লিখে ফেলছেন। এবং অনেক ক্ষেত্রেই সেই শব্দচয়ন এর ফলাফল হয় ভয়াবহ। যেমনঃ Expect মানে প্রত্যাশা করা অন্যদিকে Accept মানে রাজি হওয়া, এখন কেঁউ যদি Expect লিখতে গিয়ে Accept লিখে ফেলে সেক্ষেত্রে দেখুন পুরো বাক্যের তাৎপর্য’ই কিন্তু বদলে যাচ্ছে। এবং এ ধরনের অনেক শব্দেই ভুল ব্যবহার অহরহ’ই চোখে পরে। এর পাশাপাশি রয়েছে ভুল বাক্য গঠন।
ছোটখাট গ্রামার এর ভুল, বা কিছু বাক্য এদিক সেদিক অনেক সময় মেনে নেয়া যায় যদি ওভারওল যা বলতে চেয়েছেন সেটার অর্থ ঠিক থাকে, কিন্তু যদি মূল অর্থ’ই বদলে যায় সেক্ষেত্রেই হয় বিপদ। যখনই সুযোগ পাবেন পরিচিত যে আপনার চেয়ে একটু ভাল ইংরেজি জানে তার সাথে ইংরেজিতে কথা বলুন, বিভিন্ন অনলাইন কম্যুনিটি আছে যেখান ইংরেজি চর্চা করার সুযোগ রয়েছে। সেসব কম্যনিটিগুলোকে ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। ইন্টারন্যাশনালি কাজ করতে চাইলে এর কোন বিকল্প নেই এবং আপনার হয়ে অন্য কেঁউ কখনোই আপনার কাজ করে দিবেনা বা কথা বলে দিবেনা। তো নিজেকে আপগ্রেড করতে চাইলে, ভাল একটা পজিশনে নিয়ে যেতে চাইলে অনবরত চর্চা করতে থাকুন এবং নিজের ইংরেজি স্কিলকে সবসময় ঝালাই এর মদ্ধে রাখুন।
ক্লায়েন্টের সাথে লিখিত কম্যুনিকেশনের আগে (ইমেইল, কভার লেটার) কি লিখছেন সেগুলোর বানান, সঠিক শব্দ লিখছেন কিনে অনলাইনে একটু চেক করে নিন। কোন শব্দ নিয়ে কনফিউশন থাকলে সেটার অর্থ দেখে নিন। কাছাকাছি উচ্চারনে শব্দগুলো পুনরায় চেক করুন। এভাবে নিজের লেখাগুলোকে ক্রস চেক করতে করতে দেখবেন অনেক অজানা শব্দ জেনে যাচ্ছেন এবং নিজেকে শুধরে নেয়ার অনেক সুযোগ পাচ্ছেন।
“Practice does not make perfect. Only perfect practice makes perfect”
Quote by: Vince Lombardi
কেমন হলো জানাবেন। ভাল লাগলে শেয়ার করতে পারেন বন্ধুদের সাথে। কোণ প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে।